“অবাঞ্ছিত অর্থ” শব্দটির অর্থ হলো না-চাইয়া বা অনিচ্ছাকৃতভাবে প্রাপ্ত অর্থ। এটি সাধারণত এ ধরনের অর্থ বোঝায় যা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ইচ্ছাকৃতভাবে দাবি করেনি বা প্রাপ্ত করেনি। উদাহরণস্বরূপ, কোনো ভুলে জমা পড়া অর্থ, অতিরিক্ত যে কোনো খাতে প্রদান করা অর্থ, বা কোনো ভুলের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ।
এ ধরনের অর্থ অনেক সময় আইনগত জটিলতার সৃষ্টি করে, কারণ এটি কখনো কখনো ফিরিয়ে দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে অথবা নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে ব্যবহৃত হতে পারে।
অবাঞ্ছিত অর্থের প্রেক্ষাপটে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো:
- আইনি ব্যবস্থা: কতগুলি দেশের আইনে অবাঞ্ছিত অর্থ ফেরত দেওয়া বাধ্যতামূলক।
- ব্যবহারযোগ্যতা: এটি প্রাপ্তির মাধ্যমে কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি ভুলে বা অযাচিতভাবে আসে।
- নৈতিক দায়িত্ব: কিছু ক্ষেত্রে, অবাঞ্ছিত অর্থের নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে যে সেটি ফিরিয়ে দেওয়া বা সংশ্লিষ্ট কে জানাতে হবে।
এছাড়াও, অবাঞ্ছিত অর্থ নিয়ে মানুষের মাঝে নানা ধরণের মনোভাব থাকতে পারে, কিছু মানুষ এটি গ্রহণ করতে চান, আবার অনেকে পাত্তা দেন না।