১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা: বিজয় দিবস বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশের সর্বত্র পালন করা হয়।
প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদ্যাপন করা হয় এবং সরকারীভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়।
বিজয় দিবসের এসএমএস [Victory Day SMS]
বিজয় দিবসে শুভেচ্ছা বার্তা হিসেবে sms গুলা পাঠাতে পারেন
♦ বিজয় আমাকে পথ দেখিয়েছে , দিয়েছে বাচাঁর আশ্বাস। আমি বিজয়ের গান গাই ,
আমি স্বাধীনতা কে চাই । আমি বিজয়ের পতাকা ধরে , সারাটি পথ পাড়ি দিতে চাই
। মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
♦ আপনার সম্মান তখন বাড়বে। যখন বিদেশে গিয়ে আপনি নিজের দেশের সম্মান
বাড়াতে পারবে। আর গর্বিতভাবে বলতে পারবেন, আমি বাংলাদেশী।
♦ আমরা লক্ষ কন্ঠে সোনার বাংলায় খুঁজে পাই প্রাণের আশা, তাই প্রশ্নবিদ্ধ
স্বাধীনতাকে উত্তরই মেলাবার আজই তো সময়- সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের
শুভেচ্ছা ।
♦ একটি বাংলাদেশ তুমি… জনতার,সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমারঅহংকার। সারা
বিশ্বের বিস্ময় এইবাংলাদেশের জন্য আসুন আমরা সবাইমিলে কাজ করি।
♦ ১৬ই ডিসেম্বর তুমি বাঙালির অহংকার। তুমি কোটি জনতার বিজয় নিশান,
স্বাধীন বাংলার স্বাক্ষর।
♦ বিজয় মানে একটি লাল পতাকা, বিজয়’ মানে একটি মানচিত্র, বিজয় মানে গৌরব,
বিজয় মানে আনন্দ বিজয় উল্লাস. স্বাধীনতার ৫০তম উদযাপন উপলক্ষে
সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ছবি ২০২২
বিজয় দিবসের কবিতা
যখন সুখ মানে,দেখছি অনাহারে কোটি মানুষের দিন কাটছে অনিদ্রায়
যখন স্বাধীনতা মানে,কোটি মানুষ কাঁদছে পরাধীনতায়
এ দেশ ভুল পথে বিকৃত,ভাঙ্গা হাতে লাঞ্ছিত,কৃষকের স্বপ্ন ধূসর,বিবর্ণ
যখন রাজনীতি মানে,হাজার প্রতিশ্রুতি,আর স্বপ্ন দিন বদলের
যেখানে গনতন্ত্র মানে রাজপথে ছুটে চলা নীল মার্সিডিস
যখন প্রতিবাদ মানে দাউ দাউ করে জ্বলছে মানুষের লাশ
যখন আন্দোলন মানে টকশোতে দুটো গালি শুনে,রাজনীতির মুন্ডুপাত
আর হাসি মুখে মেনে নেয়া শত অবিচার
যখন ক্ষণিকের দেশপ্রেম থেকে বিজয় মিছিল স্মৃতিসৌধে
আর প্রতিজ্ঞা,দেশকে ভালোবাসার
তখন চলুক,যেমন চলেছে………..
সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
HAPPY VICTORY DAY
সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল
জোয়ার এসেছে জন-সমুদ্রে
রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল।।
বাঁধন ছেঁড়ার হয়েছে কাল,
হয়েছে কাল, হয়েছে কাল।।
শোষণের দিন শেষ হয়ে আসে
অত্যাচারীরা কাঁপে আজ ত্রাসে
রক্তে আগুন প্রতিরোধ গড়ে
নয়া বাংলার নয়া শ্মশান, নয়া শ্মশান।
আর দেরি নয় উড়াও নিশান
রক্তে বাজুক প্রলয় বিষাণ
বিদ্যুৎ গতি হউক অভিযান
ছিঁড়ে ফেলো সব শত্রু জাল, শত্রু জাল।
সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
মহান বিজয় দিবস ১৬ই ডিসেম্বর, জাতির অহঙ্কার,
এ বিজয়কে রাখবো সমুন্নত, এই হোক অঙ্গীকার।
একাত্তরে সাড়ে সাতকোটি বাঙালি হয়েছিল ঐক্যবদ্ধ,
২৬ মার্চ থেকে শুরু হয়, ৯ মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ।
ত্রিশলক্ষ শহীদের বুকের তাজা রক্ত দিয়েছিল বিসর্জন,
অবশেষে হানাদার পাকিস্তানবাহিনী করলো আত্মসমর্পণ।
বীর বাঙালিদের কাছে তারা করেছিল শির অবনত,
বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠালাভ করেছে, স্বাধীন সার্বভৌমত্ব।
মুক্তিকামী জনতা প্রায় খালি হাতে, দাঁড়িয়েছিল রুখে!
জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাষাণ বেঁধে বুকে।
যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীনতা;
ভুলবো না সেই দুঃসাহসী বীরত্বপূর্ণ মুক্তিযোদ্ধাদের কথা।
জীবন উৎসর্গ করে উপহার দিয়েছে লাল-সবুজের পতাকা,
এনেছে ৫৬হাজার বর্গ মাইলের স্বাধীন বাংলার সীমারেখা।
মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণ;
এত বছর পরেও কি করতে পেরেছি তাদের স্বপ্ন পূরণ?
দূর করতে হবে বৈষম্য বিভাজন, চাই অর্থনৈতিক মুক্তি,
রুখতে হবে সকল বঞ্চনা, আছে ষোল কোটি জনশক্তি।
লাখো শহীদের আত্মত্যাগে অর্জিত গৌরবময় এ বিজয়,
সকলে মিলে গড়বো দেশ, মানবো না কোনো পরাজয়।
এই বিজয়ের দিনে শীর্ষ রাজাকার গুলোকে যদি মীরপুর চিড়িয়াখানার বাঘের খাঁচায় ছেড়ে দেয়া যেতো , র কোটি কোটি বাঙালি খাঁচার বাইরে দাঁড়িয়ে দেখতো বাংলার বাঘের মতো সাহসী সন্তান দের হত্যাকারী দের নির্মম মৃত্যুর আনন্দ যজ্ঞ ।