বৃষ্টি যখন ঠাণ্ডা আবহাওয়ার মধ্যে পড়ে, তখন তা ক্রিস্টাল আকারে জমে গিয়ে স্নো (Snow) তৈরি করে। স্নো মূলত পানি বরফবিন্দু হিসেবে জমে যায় এবং এটি মেঘ থেকে পড়ে। স্নো সাধারণত শীতে ঘটে এবং এটি বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্নভাবে দেখা যায়।
স্নোর প্রকারভেদ
স্নো বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, যেমন:
- ফ্লাফি স্নো: এটি হালকা এবং উড়ন্ত, যা সাধারণত ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় দেখা যায়।
- ওয়েট স্নো: এটি ভারী এবং আঠালো, যা বরফের সাথে মিশে যায় এবং মাটিতে স্লাশ তৈরি করতে পারে।
- গ্রানুলার স্নো: এটি বরফের ছোট ছোট কণার মতো হয় এবং মাটিতে পড়লে দ্রুত গলে যায়।
স্নোর প্রভাব
স্নো পরিবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি:
- পানি সংরক্ষণ: স্নো গলে গিয়ে নদী এবং জলাশয়ে পানি সরবরাহ করে।
- পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: স্নো মাটির তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বাড়াতে বাধা দেয়।
স্নোতে সুরক্ষা ব্যবস্থা
স্নোর কারণে অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটে। তাই স্নোর সময় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। স্নোতে চলাচল করার সময়:
- সঠিক জুতো পরিধান করুন: স্লিপ প্রতিরোধের জন্য।
- গাড়ি চালানোর সময় সতর্ক থাকুন: স্লিপের কারণে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্নো প্রকৃতির একটি সুন্দর এবং রহস্যময় দিক, যা আমাদের জীবনে বিভিন্নভাবে প্রভাব ফেলে।