Validity শব্দটির অর্থ হলো “যথার্থতা” বা “বৈধতা”। এটি সাধারণত এমন একটি ধারণা প্রকাশ করে যা কোনো তথ্য, যুক্তি বা পরীক্ষার ফলাফলের সত্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা নির্দেশ করে।
Validity এর বিভিন্ন প্রকার
Validity বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হতে পারে, যেমন:
1. বৈজ্ঞানিক গবেষণায় Validity
গবেষণায় validity মানে হলো একটি পরীক্ষার ফলাফল কতটা সঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য। এর মধ্যে প্রধানত তিনটি ধরণের validity থাকে:
- Content Validity: পরীক্ষার বিষয়বস্তু কতটা সঠিকভাবে বিষয়টিকে প্রতিনিধিত্ব করে।
- Construct Validity: পরীক্ষাটি কতটা কার্যকরভাবে একটি ধারণা বা গঠনকে পরিমাপ করে।
- Criterion Validity: পরীক্ষার ফলাফল কিভাবে অন্য কোনো যাচাইকৃত পরীক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত।
2. আইনগত Validity
আইনে validity মানে একটি আইনি নথি বা চুক্তির বৈধতা। এটি নির্দেশ করে যে নথিটি আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য কিনা।
3. তথ্য Validity
তথ্য বা ডেটার ক্ষেত্রে validity মানে হলো তথ্যের সত্যতা এবং নির্ভরযোগ্যতা। এটি নিশ্চিত করে যে তথ্যটি সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এসেছে।
Validity এর গুরুত্ব
Validity খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। যদি একটি তথ্য বা গবেষণার ফলাফল বৈধ না হয়, তবে সেটির উপর ভিত্তি করে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলোও ভুল হতে পারে।
উদাহরণ
ধরা যাক, একটি গবেষণায় দাবি করা হলো যে একটি বিশেষ ওষুধ রোগ নিরাময়ে কার্যকর। তবে যদি সেই গবেষণার validity নিশ্চিত না হয়, তবে সেই তথ্যের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা নেয়া উচিত নয়।
সারাংশে, validity একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা যা আমাদের চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে। সঠিক তথ্য ও গবেষণার ফলাফলগুলোতে validity নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।